Library & Information Science Education Network
    Facebook Twitter Instagram
    Thursday, March 23
    • Home
    • Catalogue
    • Classification
    • Library Science
    • English
    • General
    Facebook Twitter Instagram LinkedIn VKontakte
    Library & Information Science Education Network
    • Home
    • Catalogue
    • Classification
    • Library Science
    • English
    • General
    Library & Information Science Education Network
    You are at:Home»Bangla»বার্লিন দেয়ালের ইতিহাস
    Bangla

    বার্লিন দেয়ালের ইতিহাস

    LISBDNETWORKBy LISBDNETWORKApril 2, 2016Updated:February 14, 2022No Comments3 Mins Read
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email
    বার্লিন প্রাচীর  ইতিহাসে পরিচিত হয়ে আছে পশ্চিম বার্লিন ও পূর্ব বার্লিন-এর সীমানা প্রাচীর হিসেবে, যেটি পশ্চিম জার্মানি ও পূর্ব জার্মানি একটি সীমানা ছিল। ১৩ আগস্ট ,১৯৬১ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত সুদীর্ঘ ২৮ বছর এটি পশ্চিম বার্লিন থেকে পূর্ব বার্লিন এবং পূর্ব জার্মানির অন্যান্য অংশকে পৃথক করে রেখেছিল। সরকারী হিসাব অনুযায়ী এ সময়কালে প্রাচীর টপকে পশ্চিম বার্লিন যাবার চেষ্টাকালে ১২৫ জন প্রাণ হারান। বেসরকারী হিসাবে এ সংখ্যা প্রায় ২০০।
    ১৩ আগস্ট, ১৯৬১। বিভক্ত বার্লিন শহরের বিভক্তিকে দীর্ঘস্থায়ী করতেই তোলা হলো বার্লিন দেয়াল। একটি শহরকে দুটি ভাগে ভাগ করে তুলে দেওয়া হয়েছিল দুটি দেশের হাতে। পশ্চিম বার্লিনের অধিবাসীরা ছিলেন পশ্চিম জামার্নির নাগরিক। আর পূর্ব বালিনের অধিবাসীরা ছিলেন পূর্ব জামার্নির নাগরিক।
    দেয়াল তোলার ঠিক আগের দিনে এক জংলা-জমিতে গার্ডেন পার্টির আয়োজন করে জড়ো হয়েছিলেন তৎকালীন পূর্ব জামার্নির সরকারি ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা। পার্টি চলাকালে রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলের সভাপতি ভলটার উলব্রিখট পশ্চিম বার্লিনের সঙ্গে সীমানা বন্ধের নির্দেশে স্বাক্ষর করেন। এখানে বসেই তিনি নির্দেশ দেন বালির্নকে বিভক্ত করে দেয়াল তোলার। এর ফলে, ১৩ আগস্ট সকাল থেকেই পূর্ব জার্মানির সেনাসদস্যরা নেমে পড়েন দেয়াল তোলার কাজে।

    ইউরোপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়েছিল ৮ মে, ১৯৪৫। সোভিয়েত বাহিনীর কাছে জার্মানির রাজধানী বার্লিনের পতনের পর। এরপর বিজয়ী শক্তিগুলো বসেছিল বার্লিনের কাছেই পোটসডাম শহরে।
    ১৬ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত এক সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষে কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক জোসেফ স্তালিন, যুক্তরাজ্যের পক্ষে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে সেদেশের রাষ্ট্রপতি হ্যারি এস ট্রুম্যান। তারা ঠিক করে দেন জার্মানির ভবিষৎ।
    সোভিয়েত বাহিনীর দখলকৃত জার্মান-ভূমিতে ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জার্মান ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক (জিডিআর)। দেশটির সরকারি নাম যাই হোক না কেন সারা দুনিয়ায় তা পূর্ব জার্মানি হিসেবেই পরিচিত হয়ে ওঠে। এক লাখ আট হাজার কিলোমিটারের একটু বেশি আয়তনের এই দেশটির ভেতরেই পড়ে যায় জার্মানির রাজধানী বার্লিন শহর। পশ্চিম জার্মানির সীমান্ত থেকে ৭০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরে। একটি দেশের রাজধানী শহরে বিভিন্ন মতের মানুষ থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। তাই দেশটির দুই ভাগ দেখে একদল মানুষ দাবি করলেন শহরটিকেও দুটি ভাগে ভাগ করতে হবে। পূর্ব-পশ্চিম।দেশটির বিভক্তির পর শহরটিকেও ভাগ করে দেওয়া হলো। ‘স্বাধীনতা’র সুখ পেতে পূর্ব বার্লিনের লোকেরা শুধু নন, পূর্ব ইউরোপের কমিউনিস্ট বিরোধীরা সহজেই পশ্চিম বার্লিনে এসে আশ্রয় নিতে পারতেন। তাই বার্লিনের পশ্চিম অংশ হয়ে উঠল কমিউনিস্টবিরোধী মানুষদের মক্কা।

    দেয়াল তোলার আগ পর্যন্ত মাত্র এক দশকে হাজার হাজার মানুষের পশ্চিম বার্লিনের মাধ্যমে পশ্চিমা দুনিয়ায় প্রবেশের যে সুযোগ হয়েছিল, তা বন্ধ করতে পূর্ব জার্মানি সরকার শহরটির পূর্ব অংশটিকে দেয়াল দিয়ে ঘিরে ফেলার পরিকল্পনা করে।

    ১৩ আগস্ট সকালে উঠে বার্লিনবাসী দেখতে পেলেন রাস্তায় নির্মাণ-সামগ্রী। কাঁটাতারের স্তূপ পড়ে আছে পথের ওপর। যে রাস্তায় সোজা চলে যাওয়া যেত পশ্চিম থেকে পুবে আর পুব থেকে পশ্চিমে, এখন সেখানে বাধার প্রাচীর। বাড়ির পাশ ঘেঁষে চলে যাচ্ছে বিভেদের সেই অলঙ্ঘ্য প্রাচীর।

    মজার ব্যাপার হলো, পূর্ব জার্মানির সরকার তাদের নিজেদের সীমানার ভেতরে এমনভাবে দেয়াল দিয়েছিল যাতে পশ্চিম জার্মানির সরকার এ বিষয়ে কিছু বলতে না পারে। যেন আমার বাড়ির চারপাশে আমি দেয়াল দিলে প্রতিবেশীর কী ই বা বলার থাকে!

    তবে মুক্তিকামী জনতার চাপে সেই দেয়াল ভেঙ্গে পড়ে ৯ নভেম্বর, ১৯৮৯ সালে। সেই দেয়াল ভাঙ্গার বার্ষিকীতে বলা যাবে কেমন করে ভাঙ্গল এমন দেয়াল।

    BCS GK
    Previous Articleমার্টিন লুথার কিংয়ের বিখ্যাত I have a dream ভাষণ
    Next Article ব্লু ইকোনমি বা সমুদ্র অর্থনীতি কী?

    Related Posts

    বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক

    April 2, 2016

    ব্লু ইকোনমি বা সমুদ্র অর্থনীতি কী?

    April 2, 2016

    মার্টিন লুথার কিংয়ের বিখ্যাত I have a dream ভাষণ

    April 2, 2016

    তিয়েনআনমেন স্কয়ার

    April 2, 2016

    বার্লিন দেয়াল ভাঙ্গার ডাক

    April 2, 2016

    ডান্ডি পদযাত্রা বা লবন সত্যাগ্রহ

    April 2, 2016

    Leave A Reply Cancel Reply

    Tags
    AVMS BCS GK Bibliography Classification Classification Scheme Collection Development Communication Definition Difference between Digital Library Digital Materials E-Materials Education Form of Catalogue General ICT ICT in Library Indexing Information Information Literecy Information retrieval Intellectual Property Internet Knowledge Knowledge Society Library Library Automation Library Catalogue Library Education Library Management Library Materials Library policy Library Resources Library Science Library service Notation Reference Book Reference Service Research Resource Sharing SDI Social Marketing Social Science Special feature Video blog
    Copyright © 2013-2023 Library and Information Scsience Network. Designed by Md. Ashikuzzaman
    • Site Map
    • Contact us
    • Info Desk

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.